Thursday, May 9, 2019

এন্টিবায়োটিকের মোড়কে একটি নির্দিষ্ট রঙ ব্যবহার করা হোক


স্কুল অব অ্যাওয়ারনেস এর পক্ষ থেকে আমরা এই দাবি জানাচ্ছি যে, দেশে উৎপাদিত সকল এন্টিবায়োটিকে যেন একটি বিশেষ রঙের তথা নির্দিষ্ট কালারের মোড়ক ব্যবহার করা হয়; সেটা হতে পারে লাল, হলুদ কিংবা অন্যকোনো রং।
এর কারণ হলো, আমরা সাধারণ মানুষজন প্রেসক্রিপশন দেখে বুঝতে পারি না কোনটা সাধারণ ওষুধ আর কোনটা এন্টিবায়োটিক। তাই ডাক্তারেরও কর্তব্য হবে এন্টিবায়োটিক ওষুধটির নাম যেন সেই নির্দিষ্ট রঙের হাইলাইটার দিয়ে মার্ক করে দেওয়া হয়।
সাধারণত দেখা যায়, সাধারণ জনগণ কোনোমতে সুস্থ হলেই এন্টিবায়োটিক এর কোর্স আর পূরণ করেন না। তাই আমরা এন্টিবায়োটিক এর কোর্স পূরণ করে সেবন করার বিষয়টি নিয়ে সমাজে গণসচেতনতা সৃষ্টি করবো। আর সেই সচেতনতা বাস্তবায়নে প্রয়োজন এন্টিবায়োটিক চেনার বিষয়টি সাধারণের কাছে সহজবোধ্য করা।
তাই আমরা দেশে উৎপাদিত সকল এন্টিবায়োটিকে একটি নির্দিষ্ট রঙের মোড়ক ব্যবহারের বিষয়টি বাস্তবায়নের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও ওষুধ প্রশাসনের কাছে দাবি জানাচ্ছি।

Note: লেখাটি কপি পেস্ট করে প্রচার করুন। কেউ পারলে সরকারের উচ্চ মহলের কাছে বিষয়টি অবহিত করুন।

ভালো থাকুন | School of Awareness

Tuesday, February 12, 2019

হারানো ফোন খুঁজে পাওয়ায় উপায়→


ফোন হারানোর যন্ত্রণা সবাইকে কখনো না কখনো পেতে হয়েছে। সোফার খাঁজে লুকাল, নাকি অফিসের ফাইলপত্তরের ভেতর, নাকি বাসাতেই রেখে এলেন—নানা দুশ্চিন্তা ঘিরে ধরে আপনাকে। অন্য কোনো নম্বর থেকে ফোন করে নিশ্চিত হবেন, সে উপায়ও হয়তো নেই! নিজেই যে মোবাইলকে ‘সাইলেন্ট’ মুডে রেখেছিলেন কাজের সুবিধার্থে! এমন যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়ার সুযোগ গুগলই করে দিচ্ছে। শুধু এই পাঁচটি ধাপ অনুযায়ী চলতে হবে আপনাকে—


প্রথমেই আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে আপনি সুবিধাটা ব্যবহার করবেন কি না।
১. আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের জন্য যে জিমেইল আইডি ব্যবহার করেন, সেটি মনে আছে তো? তবে কোনো কম্পিউটারে বসে প্রথমে এই ঠিকানাটা লিখুন (https://www. google. com/android/find)। সেখানে আপনার জিমেইল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন। তখন ফাইন্ড মাই ডিভাইস নামে একটা অপশন দেখাবে, যেটি ‘একসেপ্ট’ করলেই আপনার প্রাথমিক ধাপ শেষ। 
২. আপনার ডিভাইসের লোকেশন(ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে) অপশনটি চালু থাকলেই শুধু এ ধাপ কাজ করবে। সার্ভারে আপনার মোবাইলের ব্র্যান্ড ও মডেল নম্বরটি দেখে সেটি খুঁজে নেবে গুগল ম্যাপ। মোবাইল থেকে পাওয়া তথ্য সার্ভারের মাধ্যমে গুগল ম্যাপে দেখিয়ে দেওয়া হবে। মনে রাখবেন, এখানে কিন্তু সম্ভাব্য কাছাকাছি লোকেশনই দেখানো হবে। 
৩. মোবাইলকেও যদি আপনার এলাকাতেই দেখানো হয়, সে ক্ষেত্রে বাঁ দিকে থাকা (PLAY SOUND) অপশনটি ব্যবহার করুন। এর ফলে কম্পিউটার থেকেই আপনার মোবাইলে রিংটোন বাজানো যাবে। মোবাইল সাইলেন্ট মুডে থাকলেও কোনো সমস্যা নেই, পাঁচ মিনিট ধরে নিজেকে জানান দেবে মোবাইল। 
৪. কিন্তু মোবাইল যদি সত্যিকারেই হারিয়ে যায় এবং দ্রুত খুঁজে পাওয়ার সুযোগও যদি খুঁজে না পান, সে ক্ষেত্রে আপনি মোবাইল লক করে দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে পারেন। একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করে দিতে পারবেন সেট। উদ্ধারের পর সে পাসওয়ার্ড দিয়ে সেট আনলক করে নিতে পারবেন। 
মোবাইল হারিয়ে গেলে এই তিনটি সুযোগ হাতে পাবেন আপনি।
৫. কিন্তু সেট উদ্ধারের সব আশাই যদি জলাঞ্জলি দিয়ে থাকেন, সে ক্ষেত্রে এটাই আপনার শেষ আশ্রয়। মোবাইলে থাকা মহাগুরুত্বপূর্ণ তথ্য যেন অন্য কারও হাতে না পড়ে, সে ব্যবস্থাও নিতে পারেন। (ERASE DATA) অপশনটি ব্যবহার করে, মোবাইলের সব ডেটা মুছে ফেলতে পারবেন। মোবাইল যদি অফলাইনে থাকে, তবে যখনই অনলাইনে আসবে, সঙ্গে সঙ্গে সব তথ্য মুছে যাবে। তবে এর ফলে গুগলের সাহায্য নিয়ে আর সেট খুঁজে পাওয়ার উপায় খোলা থাকবে না। তবে সেট খুঁজে পেলে জিমেইল আইডি দিয়ে আবারও ব্যবহার করতে পারবেন সেই সেট।
(সংগৃহীত)

ভালো থাকুন | School of Awareness

প্রায় ফ্রিতে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল।


ঢাকার অভিজাত এলাকায় হোটেল রেডিসন এর ঠিক উল্টোদিকে আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজের সঙ্গে লেগে গড়ে উঠেছে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল। এখানে মাত্র ১০টাকায় উন্নতমানের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়। কিন্তু প্রচারণার অভাবে এখানে তেমন একটা রোগী আসেনা।
এখানে মাত্র ১০টাকা দিয়ে ডাক্তার দেখানো যায় এবং ১৫টাকায় মেলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। ঔষধপত্র সব ফ্রি। এছাড়াও কম খরচে আছে বিভিন্ন টেস্ট এবং অপরেশন এর সুবিধা।
তাই অবশ্যই এই তথ্যটি শেয়ার করবেন।
(সংগৃহীত)

ভালো থাকুন | School of Awareness

ব্যবহৃত ব্লেড ফেলে দেওয়ার বিষয়ে সচেতন হোন।


দাড়ি কাটার পর ব্যবহৃত ব্লেডগুলো ডাস্টবিনে কিংবা রাস্তার পাশের ময়লার স্তুপে ফেলবেন না। এই ব্লেডগুলো কুকুর ও বিড়ালের মারাত্মক ক্ষতি করে থাকে। রাস্তার কুকুর বিড়ালরা ডাস্টবিনে ময়লার মধ্যে খাবার খোঁজার সময় তাদের মুখে ব্লেডগুলো আটকে যায়; এতে এই প্রাণীগুলোর প্রচণ্ড যন্ত্রণা ও রক্তপাত হয়। আর এতে তাদের যে ক্ষত ও ইনফেকশন হয় তাতে পরিবেশে অনেক রোগজীবাণু ছড়িয়ে পড়ে।
(সংগৃহীত ও সম্পাদিত)

ভালো থাকুন | School of Awareness

রাস্তায় কুড়িয়ে পাওয়া জিনিসপত্র কীভাবে এর মালিককে ফিরিয়ে দেবেন?


প্রায়ই দেখা যায় কেউ কোনো সরকারি কিংবা ব্যক্তিগত কাগজপত্র রাস্তায় পাওয়ার পর তার মালিক খোঁজার জন্য ফেসবুকে পোস্ট করে থাকেন। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটা ভুল পদ্ধতি। তাই সেসব ক্ষেত্রে এর উত্তম কিছু পদ্ধতি হলো:

১. জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, প্যান কার্ড প্রভৃতি এরূপ কিছু যদি পেয়ে থাকেন যাতে এর ব্যবহারকারীর পরিচয় লেখা থাকে তাহলে অনুগ্রহ করে নিকটবর্তী পোস্ট অফিসে গিয়ে বাক্সে ফেলে দিন। ডাক বিভাগ এসব আসল মালিকের কাছে পৌঁছে দেবে এবং ডাক সেবার খরচ সেই ব্যক্তির কাছ থেকেই নেবে। আপনার অর্থ ব্যয় হবে না।

২. একবার ফেসবুকে দেখেছিলাম, একজন শিক্ষক শিক্ষাবোর্ড এর খাতার বান্ডিল একটি ব্যাগে রাখার পর ভুলে তার অজান্তেই রাস্তায় এক স্থানে সেই ব্যাগ পড়ে গিয়েছিল, পরে ফেসবুকের একটি গ্রুপে এক ছেলে এ বিষয়ে পোস্ট দিয়েছিল। এরূপ হলে ফেসবুকে পোস্ট না দিয়ে নিকটবর্তী থানায় তা জমা দিলেই কাজ শেষ। বাকি কাজ থানাই দ্রুত করবে।

৩. যদি এরূপ কিছু প্রমাণমূলক ডকুমেন্ট পান যার উপর পরবর্তী কোনো বিচারিক সিদ্ধান্ত নির্ভর করছে (যেমন-মেডিকেল সার্টিফিকেট) সেক্ষেত্রে সতর্কতার সঙ্গে তা আসল মালিকের কাছে পৌঁছে দিন। এতে হয়তো আপনার কোনো লাভ হবে না কিন্তু একটি সত্য প্রতিষ্ঠিত হবে, যাতে আপনিও হবেন গর্বিত। আর এরূপ কিছু ঘটলে সেক্ষেত্রে কোনো কিছু পরিষ্কারভাবে জানতে ও সাহায্য নিতে এই হেল্পলাইনে ফোন করতে পারেন- ০১৭৪৬-৩১৫৬৩৯।

ভালো থাকুন | School of Awareness

Monday, February 11, 2019

ফোনের IMEI নম্বর জানেন তো? নইলে বিপদে পড়তে পারেন।


মোবাইলের আইএমইআই নম্বরের কথা আপনি নিশ্চয়ই জানেন! আইএমইআই নম্বর কী বা কী কাজে লাগে এই নম্বর—জানেন তো? না জানলে কিন্তু বিপদে পড়তে পারেন আপনিও। জেনে নিন আইএমইআই নম্বরের খুঁটিনাটি।

সব মোবাইলেই থাকে ১৫ অঙ্কের (ডিজিট) একটি ইউনিক নম্বর। বিশ্বের যে কোন ফোনকে আলাদা করে চিহ্নিত করতে ব্যবহৃত হয় এই নম্বর। আইএমইআই-এর পুরো কথাটা হল, দ্য ইন্টারন্যাশানাল মোবাইল স্টেশন ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি।

ডুয়াল সিম-এর ফোনে দুটি করে থাকে। ফোনের বাক্সের গায়ে বা ফোনের ভেতরে লেখা থাকে এই নম্বর। তবে *#০৬# ডায়াল করেও আপনি জেনে নিতে পারেন আপনার ফোনের আইএমইআই নম্বর। হারিয়ে যাওয়া বা চুরি হয়ে যাওয়া ফোন কোথায় রয়েছে তা চিহ্নিত করতে বা সেটিকে ব্লক করতে কাজে লাগে এই আইএমইআই নম্বর।

হারিয়ে যাওয়া বা চুরি হয়ে যাওয়া ফোন ব্লক করতে হলে আপনার নেটওয়ার্ক প্রোভাইডারের সঙ্গে যোগাযোগ করে আপনার মোবাইল নম্বর আর আইএমইআই নম্বর জানিয়ে সেটিকে ব্লক করতে অনুরোধ পাঠালেই ব্লক হয়ে যাবে আপনার মোবাইল ফোনটি।
(সংগৃহীত)

ভালো থাকুন | School of Awareness

Friday, February 8, 2019

স্মার্টফোনের চার্জখেকো কয়েকটি অ্যাপ!


স্মার্টফোনের প্রত্যেক ব্যবহারকারীর সাধারণ একটি সমস্যা ব্যাটারির চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে যাওয়া। নতুন ফোন কেনার পর হয়তো কিছুদিন অনেকটা সময় চার্জ থাকে। কিন্তু ফোনটি পুরোনো হওয়ার আগেই চার্জ যেন থাকতেই চায় না। দিনে একাধিকবার চার্জ দিতে হয়। সব সময় তো আর সঙ্গে বহনযোগ্য চার্জার বা পাওয়ার ব্যাংক রাখা সম্ভব হয় না। তা ছাড়া সমস্যাটি যে শুধু ব্যাটারি বা হার্ডওয়্যারের এমনও নয়। ফোনে এমন কিছু অ্যাপ্লিকেশন বা অ্যাপ রয়েছে, যা চার্জ দ্রুত শেষ হওয়ার প্রধান কারণ হতে পারে। ঠিক এমন ১০টি অ্যাপের তালিকা তৈরি করেছে তথ্যপ্রযুক্তি নিরাপত্তাপ্রতিষ্ঠান এভিজি, যেগুলো ফোনের চার্জ দ্রুত শেষ করে। শুধু তাই নয়, ফোনের অভ্যন্তরীণ মেমোরিও বেশ খানিকটা দখল করে থাকে। আর অতিরিক্ত ইন্টারনেট খরচের ঝামেলা তো রয়েছেই।

ক্যান্ডি ক্রাশ সাগা
সব বয়সীদের মাঝে জনপ্রিয় একটি গেম। তা ছাড়া আইওএস এবং অ্যান্ড্রয়েড—দুই অপারেটিং সংস্করণেই জনপ্রিয় শীর্ষ গেমগুলোর একট ক্যান্ডি ক্রাশ সাগা। কিন্তু এভিজির তালিকায় অতিরিক্ত ব্যাটারির চার্জ খরচের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে এই গেম। তা ছাড়া অ্যাপটি অভ্যন্তরীণ মেমোরি এবং মোবাইল ডেটাও বেশি খরচ করে।

পেট রেস্কিউ সাগা
অনেকটা ক্যান্ডি ক্রাশ সাগার মতোই পাজল ঘরানার জনপ্রিয় অনলাইন গেম। কিন্তু গেমটির অতিরিক্ত ব্যাটারি, অভ্যন্তরীণ মেমোরি এবং মোবাইল ডেটা খরচের জন্য তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে।

ক্ল্যাশ অব ক্ল্যানস
গেমটি যে কতটা জনপ্রিয় তা আলাদা করে বলার কিছু নেই। আক্রমণ, যুদ্ধ, সাম্রাজ্য অধিগ্রহণ—সব মিলেই গেমটি অসাধারণ। মোবাইল ডেটা খরচের বিষয়ে গেমারদের তেমন একটা অভিযোগ না থাকলেও খুব বেশি ব্যাটারি খরচের অভিযোগ সব সময়ই রয়েছে।

গুগল প্লে সার্ভিসেস
অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ বলা যেতে পারে। কিন্তু অ্যাপটির প্রধান সমস্যা এটি যেমন ব্যাটারি খরচ করে, ঠিক একইভাবে মেমোরি ও মোবাইল ডেটাও খরচ করে। এ জন্যই এভিজি তাদের তালিকায় অ্যাপটিকে চারে স্থান দিয়েছে।

ওএলএক্স
এটি বিনা মূল্যে বেচাকেনার জনপ্রিয় ক্ল্যাসিফায়েড অ্যাপ। কিন্তু অ্যাপটি বেশ ব্যাটারি খরুচে বলে পরিচিতি পেয়েছে।

ফেসবুক
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অ্যাপ। কিন্তু অ্যাপটি অতিরিক্ত ব্যাটারি খরচ করে। তা ছাড়া ব্যবহারকারীদের অভিযোগ রয়েছে অ্যাপটি ফোনের গতিও কমিয়ে দেয়।

হোয়াটসঅ্যাপ
মেসেজিং অ্যাপ হিসেবে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় হোয়াটসঅ্যাপ। কিন্তু অ্যাপটি বন্ধ করলেও ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকে। বেশি ব্যাটারি খরচের জন্য এভিজির তালিকায় সাতে রয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ।

লুকআউট সিকিউরিটি ও অ্যান্টিভাইরাস
সিকিউরিটি ও অ্যান্টিভাইরাস অ্যাপ হিসেবে এটি বেশ জনপ্রিয়। সাধারণত স্মার্টফোনের জন্য তৃতীয় পক্ষের এ ধরনের অ্যাপের প্রয়োজন পড়ে না বলেই বিশেষজ্ঞদের মতামত। তা ছাড়া অ্যাপটি বেশ ব্যাটারি খরুচে।

অ্যান্ড্রয়েড ওয়েদার ও ক্লক উইজেট
প্রতিটি ফোনেই বিল্ট-ইন কিছু উইজেট থাকে। যেগুলো বেশ কাজের। কিন্তু এই উইজেটের মূল সমস্যা হলো, এটি অতিরিক্ত ব্যাটারি খরচ করে।

সলিটেয়ার
বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমে গেমটি বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু অ্যান্ড্রয়েডে অ্যাপটি ফোনের চার্জ দ্রুত শেষ হওয়ার জন্য দায়ী। এ জন্য এভিজি তাদের তালিকায় সলিটেয়ারকে ১০ নম্বরে স্থান দিয়েছে।

মারিফুল হাসান, সূত্র: গ্যাজেটস নাও
(সংগৃহীত)

ভালো থাকুন | School of Awareness